শিম এর মাটি ও সার ব্যবস্থাপনার তথ্য

ফসল : শিম

মৃত্তিকা পরীক্ষা গবেষণাগারের ঠিকানা :

মাটির ধরন এবং মাটি পরীক্ষার জন্য মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট এর সহায়তা নিতে হবে।

মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

সার পরিচিতি :

সার পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন


ভেজাল সার চেনার উপায় :

ভেজাল সার শনাক্তকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

ভেজাল সার চেনার উপায় ভিডিও


ফসলের সার সুপারিশ :

 

সারের নাম

শতক প্রতি সার

হেক্টর প্রতি সার

গোবর/ জৈব সার

১.৫ কেজি

১০ টন

ইউরিয়া

১০০.০০ গ্রাম

২৫ কেজি

টিএসপি

৩৬০.০০ গ্রাম

৯০ কেজি

এমওপি

২৪০.০০ গ্রাম

৬০ কেজি

জিপসাম

২০.০০ গ্রাম

৫ কেজি

বোরিক এসিড

২০.০০ গ্রাম

৫ কেজি

 

শেষ চাষের সময় সম্পূর্ণ গোবর সার এবং জিপসাম সবটুকু ছিটিয়ে জমিতে প্রয়োগ করে চাষ দিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বীজ বপন বা চারা রোপণের ৪-৫ দিন আগেই ইউরিয়া ও পটাশ সারের অর্ধেক এবং টিএসপি সারের সবটুকু একত্রে ছিটিয়ে প্রয়োগ করে মাদার মাটির সাথে (৪ ইঞ্চি গভীর পর্যন্ত) কোদালের দ্বারা হালকাভবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বপন/রোপণের ৩০ দিন পর বাকি অর্ধেক ইউরিয়া এবং পটাশ সার মাদায় উপরি প্রয়োগ করতে হবে। শিমের জমিতে সার উপরি প্রয়োগের কাজ দুই কিস্তিতে করতে হয়। প্রথম কিস্তি চারাগজানোর এক মাস পর এবং দ্বিতীয় কিস্তি গাছে দুই-চারটি ফুল ধরার সময়। প্রতি কিস্তিতে মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম ইউরিয়া (শতক প্রতি) ও ২৫ গ্রাম (শতক প্রতি) এমওপি সার গাছের গোড়ার চারদিকে (গোড়া থেকে ৪-৫ ইঞ্চি দূরে) উপরি প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। সারপ্রয়োগের সময় মাটিতে রসের অভাব হলে ঝাঁঝরি দিয়ে পানি সেচ দিতে হবে।

অনলাইন সারসুপারিশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

তথ্যের উৎস :

কৃষি প্রযুক্তি হাতবই, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৬ষ্ঠ সংস্করন, সেপ্টেম্বর, ২০১৭।