বর্ণনা : জমিতে প্রয়োজন মত সেচ দিতে হবে। আবার অতিরিক্ত সেচ দিলে ঢলে পড়া রোগ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে যাতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি না হয় সে জন্য পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সেচ ব্যবস্থাপনা :
খরিফ মৌসুমে বীজ বপনের আগে খরা হলে সেচ দিয়ে জমিতে জো আসার পর বীজ বপন করতে হবে। জমি একেবারেই শুকিয়ে গেলে হালকা সেচ দিয়ে নিড়ানি দিন।
সেচ ও নিকাশ পদ্ধতি :
1 : বৃষ্টির কারনে জমিতে পানি বেশি জমে গেলে নালা তৈরি করে তাড়াতাড়ি পানি সরানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। জমিতে গোড়া পচা অথবা অন্যান্য ছত্রাকের আক্রমন হলে কোনভাবেই সেচ দেয়া যাবে নাহ, এমন অবস্থায় সেচ দিলে ছত্রাক দ্রুত পুরো জমিতে ছড়িয়ে পরতে পারে।
লবণাক্ত এলাকায় সেচ প্রযুক্তি :
খরার সম্ভাবনা থাকলে সম্পূরক সেচের জন্য জমির পাশে মিনি পুকুর করে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে হবে।
তথ্যের উৎস :
বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে লবনাক্ততা পরিস্থিতি ও ব্যবস্থাপনা কলা কৌশল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।