পটল এর মাটি ও সার ব্যবস্থাপনার তথ্য

ফসল : পটল

মৃত্তিকা পরীক্ষা গবেষণাগারের ঠিকানা :

মাটি পরীক্ষা করার জন্য মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সহায়তা নিতে হবে

মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

সার পরিচিতি :

সার পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন


ভেজাল সার চেনার উপায় :

ভেজাল সার শনাক্তকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন


ফসলের সার সুপারিশ :

সারের নাম

 সারের পরিমাণ (প্রতি শতক এর জন্য)

গোবর বা কম্পোস্ট

৪০ কেজি

ইউরিয়া

.২ কেজি

টি এস পি

৮২০ গ্রাম

এমপি

৬১০ গ্রাম

জিপসাম

২৪০গ্রাম

 

অনলাইন সারসুপারিশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

 

ইউরিয়া ছাড়া অবশিষ্ট সকল সার জমি তৈরির সময় অর্ধেক এবংমাদায় অর্ধেক পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে। ইউরিয়া সার চারা গজানোর ২০ দিন পরপর সমান তিন কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হবে। পটলের জমিতে মাচা না দিলে ইউরিয়াসার দেয়া অসুবিধাজনক। সেক্ষেত্রে অর্ধেক ইউরিয়া বেডে এবং বাকী অর্ধেকইউরিয়া চারা গজানোর ৩০ দিন পর গাছের গোড়ার চারপাশে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।পটলের ফলন প্রথম দিকে বাড়তে থাকে পরে আস্তে আস্তে কমতে থাকে। ফলন একেবারেকমে আসলে মাদার চারপাশ পরিষ্কার করে হালকাভাবে মাটি কুপিয়ে মাদাপ্রতিঅতিরিক্ত ২০-৩০ গ্রাম ইউরিয়া, ৩০-৩৫ গ্রাম টিএসপি এবং ২০-২৫ গ্রাম এমওপিসার প্রয়োগ করলে গাছে নতুন নতুন ফুল ধরে এবং ফলন অনেক বেড়ে যায়। এভাবেদুবার সার দেয়া যেতে পারে। এলাকা বা মৃত্তিকাভেদে সারের পরিমাণেকম-বেশী হতে পারে।

তথ্যের উৎস :

কৃষি প্রযুক্তি হাতবই, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৬ষ্ঠ সংস্করণ, সেপ্টেম্বর, ২০১৭।