পেয়ারা এর বীজ ও বীজতলার তথ্য

ফসল : পেয়ারা

বর্ণনা : ২ ফুট × ১.৫ ফুট আকারের জায়গা মেপে নিয়ে গর্ত তৈরী করতে হবে। গর্ত থেকে গর্তের দূরত্বঃ ৮.৭৫ হাত থেকে ১৩ হাত পর্যন্ত হতে পারে। গর্তে সারের পরিমাণঃ ১০-১৫ কেজি পচা গোবর/কম্পোস্ট, ২৫০ গ্রাম টিএসপি এবং ২৫০ গ্রাম পটাশ সার গর্তের মাটির সাথে মিশাতে হবে। এভাবে ১০-১৫ দিন রেখে দিতে হবে। গর্ত ভরাটঃ সার প্রয়োগের পর গর্ত ভরাট করে ১০-১৫ দিন রেখে দিতে হবে। চারা/কলম রোপণঃ মে থেকে সেপ্টেম্বর মাস উপযুক্ত সময়। তবে পানি সেচের ব্যবস্থা থাকলে সারাবছরই লাগানো যায়। গর্ত ভরাটের ১০-১৫ দিন পর মাটি উলটপালট পুনরায় গর্ত খনন করতে হবে। প্রথমে পলিথিন সাবধানে ছিড়ে ফেলতে হবে। এবারে বের হয়ে থাকা শিকড় কেটে দিতে হবে। তারপর গর্তে চারা সোজাভাবে স্থাপন করতে হবে। চারার গোড়ার মাটি হালকাভাবে চাপ দিয়ে শক্ত করে দিতে হবে। খুঁটি দেয়া ও পানি সেচঃ চারা লাগানোর পর একটি খুটি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে এবং প্রয়োজনে পানি দিতে হবে।

বীজতলা প্রস্তুতকরণ : গর্ত থেকে গর্তের দূরত্বঃ ৮.৭৫ হাত থেকে ১৩ হাত পর্যন্ত হতে পারে। গর্তে সারের পরিমাণঃ ১০-১৫ কেজি পচা গোবর/কম্পোস্ট, ২৫০ গ্রাম টিএসপি এবং ২৫০ গ্রাম পটাশ সার গর্তের মাটির সাথে মিশাতে হবে। এভাবে ১০-১৫ দিন রেখে দিতে হবে।


বীজতলা পরিচর্চা : খুঁটি দেয়া ও পানি সেচঃ চারা লাগানোর পর একটি খুটি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে এবং প্রয়োজনে পানি দিতে হবে।

তথ্যের উৎস :

কৃষি প্রযুক্তি হাতবই, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৬ষ্ঠ সংস্করন, সেপ্টেম্বর, ২০১৭।