বর্ণনা : জমিতে প্রয়োজন মত সেচ দিতে হবে। আবার অতিরিক্ত সেচ দিলে ঢলে পড়া রোগ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে যাতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি না হয় সে জন্য সুষ্ট পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সেচ ব্যবস্থাপনা :
এ ফসলে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে বীজ বপনের আগে অতিমাত্রায় খরা হলে হালকা সেচ দিয়ে জো এনে বীজ বপন করা যায়। চারা গজানোর পর ৩-৪ পাতা হলে যদি অতিমাত্রায় খরা দেখা দেয় প্রয়োজনে সম্পূরক সেচ দেয়া যেতে পারে।
সেচ ও নিকাশ পদ্ধতি :
1 : শক্তিচালিত সেচ যন্ত্র দিয়ে সেচ দেয়া যেতে পারে। তোষা পাট জলাবব্ধতা সহ্য করতে পারে না বিধায়, জমিতে নালা রেখে অতিরিক্ত পানি তারাতাড়ি বের করতে হবে।
লবণাক্ত এলাকায় সেচ প্রযুক্তি :
উপকূলীয় যে সব এলাকায় জমিতে রস থাকে না সে সব জমিতে বীজ বপনের আগে সেচ দিয়ে বীজ বপন করতে হবে। জমির পাশে জলাধার (মিনি পুকুর) তৈরি করে বৃষ্টির পানি জমিয়ে সেচ দিতে হবে।